নিজস্ব প্রতিবেদক: শিক্ষকদের আমরা গুরু মনে করি, সম্মান দিয়ে থাকি। পরিবার, বাবা মায়ের পরে শিক্ষকদের স্থান। ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনাআর পাশাপাশি নৈতিক চরিত্র গঠন, সমাজ, দেশ ও রাষ্ট্র গঠনে শিক্ষক বা শিক্ষক সমাজের গুরুত্ব অপরিসীম। সেই শিক্ষক সমাজের কিছু অংশ বর্তমানে অপকর্ম, নারী নির্যাতন, এবং ধর্ষণে যুক্ত। পত্রপত্রিকা ও মিডিয়াতে শিক্ষকদের অপকর্ম ও কুকর্ম দৈনন্দিন খবরের অংশ।
উত্তর দিনাজপুরের, গোয়ালপোখরের “কানকি হাই স্কুলের” এক শিক্ষক বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ। ধর্ষণে অভিযুক্ত হয়ে পুলিশি হেফাজতে। অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে মেয়েটি মালদার ইংলিশ বাজার থানায় অভিযোগ দায়ের করে।
ঘটকের মাধ্যমে বিয়ের কথা শুরু হয় অভিযুক্ত শিক্ষক ও মেয়েটির। দুই পরিবারের দেখাশোনা করে বিয়ের কথা প্রায় পাকা হয়। শুধু বিয়ের দিনক্ষন বাকি থাকে। এমত অবস্থাতে পাত্রপাত্রী ঘনিষ্ঠ হয়, পাত্রীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করে পাত্র। উক্ত সম্পর্কে পরিবার অবহিত ছিলেন। পরবর্তীতে শিক্ষক বিয়ে ভেঙ্গে দেয়, বিয়ে করতে অসম্মতি দেয়।
বিয়ে করতে অস্বীকার করলে মেয়ের পরিবার মালদা কোর্টে কেস ফাইল এবং ইংলিশ বাজার থানাতে FIR করেন। সেপ্টম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে ইংলিশ বাজার পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেফতার করেন। বর্তমানে অভিযুক্ত শিক্ষক পুলিশি হেফাজতে আছেন।