লোকসভা নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় তৃণমূল কংগ্রেসের দুজন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। দুজনই তৃণমূল কংগ্রেসের স্থানীয় পর্যায়ের নেতা। নির্বাচনী হিংসার জের ধরে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় বিরোধী দলের দপ্তর ভাঙচুর করার অভিযোগও উঠেছে।
রোববার মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়ায় বাড়ি ফেরার পথে এক তৃণমূল নেতাকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। নিহত ওই তৃণমূল নেতার নাম সনাতন ঘোষ। একদল সন্ত্রাসী মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে বলে জানা গেছে।
অপরদিকে উত্তর চব্বিশ পরগনার দেগঙ্গায় তৃণমূল-আইএসএফের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষেদেগঙ্গার পঞ্চায়েতের উপপ্রধান তৃণমূলের এক নেতাকে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে। ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে আইএসএফের চারজন সমর্থককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার দিন উত্তর চব্বিশ পরগনার বরাহনগরের কুটিঘাট এলাকায় সিপিএমের দপ্তর ভাঙচুর করারার অভিযোগ উঠে তৃণমূল সমর্থকদের বিরুদ্ধে।
রাজ্যজুড়ে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা ঠেকাতে পুলিশ নজরদাড়ি বাড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন এক পুলিশ আধিকারিক।