প্রধানমন্ত্রী মোদি ইডি, আয়কর, সিবিআইয়ের সাহায্যে ম্যাচ পাতাতে চাইছেন। ভোট শুরুর আগেই মুখ্যমন্ত্রীদের জেলে পুরছেন বলেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
রোববার রাজধানী নয়াদিল্লির রামলীলা ময়দানে আয়োজিত বিশাল জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।
রাহুল গান্ধী বলেন, এটা নিছক ভোট দেওয়ার নির্বাচন নয়, এটা গণতন্ত্র বাঁচানোর নির্বাচন।
আরজেডির নেতা তেজস্বী যাদব বলেন, ‘আমার পরিবারের এমন একজনও নেই, যার বিরুদ্ধে কোনো মামলা ওরা করেনি। আমরা কিন্তু ভয় পাই না।’
মেহবুবা মুফতি বলেন, স্বৈরতন্ত্রের স্বরূপ দেখতে হলে কাশ্মীরে আসতে হবে। আইন কী, কানুন কী, গণতন্ত্র কী—আমরা জানি না। জম্মু-কাশ্মীর বিজেপির স্বৈরাচার ও যথেচ্ছাচারের গবেষণাগার।
জনসভায় উপস্থিত ছিলেনন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, সোনিয়া গান্ধী রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, জয়রাম রমেশসহ দিল্লির শীর্ষ নেতারা।
শরিক নেতাদের মধ্যে হাজির ছিলেন না শুধু দুজন। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন ও পশ্চিমবঙ্গের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁদের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে তিরুচি শিবা ও ডেরেক ও’ব্রায়েন। জম্মু-কাশ্মীর থেকে এসেছিলেন ফারুক আবদুল্লাহ, মেহবুবা মুফতি, পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী বলবন্ত সিং মান, এনসিপির শারদ পাওয়ার, শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে ও সঞ্জয় রাউত, সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব, ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেন, আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব, সিপিআইয়ের ডি রাজা, সিপিআইএমএলের দীপংকর ভট্টাচার্য এবং দিল্লির আম আদমি পার্টির মন্ত্রীরা।