সিএএ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি। এই আইনের প্রয়োগ যুক্তরাষ্ট্র নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র নিজের আদর্শের বাইরে যাবে না।ভারতের নিরাপত্তার প্রয়োজন, তা আমরা বুঝি। কিন্তু নিজ নিজ ধর্ম পালনের স্বাধীনতা এবং সমতার আদর্শ গণতন্ত্রের একটি স্তম্ভ।’
এরিকের মন্তব্যের জবাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর।
তিনি বলেন ‘দেখুন, আমি তাদের গণতন্ত্রের অপূর্ণতা বা তাদের নীতি কিংবা নীতিবোধের অভাব নিয়ে প্রশ্ন তুলছি না। আমি আমাদের ইতিহাস সম্পর্কে তাদের বোধগম্যতা নিয়ে প্রশ্ন করছি। বিশ্বের অনেক জায়গা থেকেই অনেক মন্তব্য শোনা যাচ্ছে। আপনি যদি সেগুলো শোনেন, তাহলে মনে হয় যেন ভারতের ভাগাভাগি কখনো ঘটেনি। এমন কোনো সমস্যাই ছিল না।সোভিয়েতের ইহুদিদের জন্য জ্যাকসন-ভ্যানিক সংশোধনী, হাংগেরিয়ান বিপ্লবের পর হাঙ্গেরিয়ানদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য, ১৯৬০ সালে কিউবানদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য সংশোধনী আনা হয়েছিল।