
পহেলগাঁও হামলার পর জল গড়িয়েছে অনেক দূর। তবে বাইরের শত্রু যতটা ক্ষতিকর, দেশের ভেতরের শত্রু ঠিক ততটাই ক্ষতিকর, এমনটাই মনে করছেন সমাজের নানান স্তরের মানুষ।
১) পহেলগাঁও হামলার এতদিন পরেও মূল চারজন জঙ্গি অধরা। ঠিক এখানেই প্রশ্ন তুলছে বিরোধীরা। বিরোধীরা প্রশ্ন তুলছে, সার্জিক্যাল স্ট্রাইক নটি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস নিঃসন্দেহে একটি বড় জয়, কিন্তু যে জঙ্গিরা এই ঘটনাটি ঘটালো তারা এখনো পর্যন্ত অধরা কেন?
২) অপারেশন সিঁদুর নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। এমনই মনে করছেন ভারতের নিরপেক্ষ রুচিশীল সাংবাদিকদের একাংশ। প্রথম সারির বেশ কিছু সংবাদ মাধ্যমে খবর প্রদর্শনের ক্ষেত্রে যে কুরুচিকর মন্তব্য এবং অশালীন আক্রমণ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ নিন্দনীয়।
৩) রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ মনে করছেন, ভারতে সাধারণ মানুষের জাতীয়তাবাদকে সুপরিকল্পিতভাবে কাজে লাগিয়েছে বিজেপি সরকার। পাকিস্তানের উপর “সার্জিক্যাল স্ট্রাইক” নামকরণ থেকে শুরু করে সমাজ মাধ্যমে ভুয়ো খবর রটানো সবটাই বিজেপির মাস্টার স্ট্রোক বলে মনে করা হচ্ছে।