নিউজ ডেস্ক : বিজেপির বহু নেতার মতো এবার আরো এক নেতার যৌন কেলেংকারী সামনে এলো। পূর্ববর্তী ঘটনাগুলির মতোই এখানে আছে প্রলোভন এবং প্রতারণাও। সহবাসের অভিযোগ উঠেছিল কর্ণাটকের বিজেপি বিরুদ্ধে। স্থানীয় নিউজ চ্যানেলে একটি ভিডিও সম্প্রচারিত হওয়ার পর জোর বিতর্ক শুরু হয়। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় শীর্ষ নেতৃত্বের চাপেই পদত্যাগ করতে হয় রমেশ জারকিহোলিকে। যদিও অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছেন তিনি।
সরাসরি ধরা পড়ার পর মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পাকে পদত্যাগ পত্র জমা দিয়েছেন প্রাক্তন মন্ত্রী। চিঠিতে তিনি জানিয়েছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠছে, তা একেবারেই সত্যি নয়। তদন্ত প্রয়োজন। আমি জানি, আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ। নৈতিকতার জায়গা থেকে আমি পদত্যাগ করছি। আপনি তা গ্রহণ করুন।’
সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, সামনে পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। কর্নাটকেও পঞ্চায়েত ভোট। তা মাথায় রেখেই কর্নাটকের দায়িত্বে থাকা বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং বিষয়টি নিয়ে রাজ্যের দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করেন। তার পরই রমেশ জারকিহোলিকে পদত্যাগ করতে বলা হয়।
সিবিআই তদন্তের দাবি তুলেছেন রমেশের ভাই এবং বিজেপি বিধায়ক বালাচন্দ্র জারকিহোলি। যিনি ভিডিও ফুটেজ ফাঁস করেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলায় দায়ের করেছেন তিনি। বলেন, ‘ওই তরুণীর সঙ্গে অন্যায় হয়েছে। তাঁর পরিচয় এখনও জানা যায়নি। অভিযোগকারীর বক্তব্য, তরুণীর পরিবারের সম্মতিতেই অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। কিন্তু এভাবে তো হয় না। যে কেউ তো অভিযোগ জানাতে