
প্রতিবার পৌরতান্ত্রিক সমাজের নৃসংসতার শিকার হতে হয় মহিলাদের। পৌরতান্ত্রিক বর্বরতা জেনো ক্যান্সারের মত ছড়িয়ে পড়েছে সমাজের বিভিন্ন প্রান্তে। এই অসামাজিকতার মূল আঁতুড় ঘর হয়ে দাঁড়িয়েছে বিজেপি শাসিত গুজরাট। যেখানে প্রতিনিয়ত মহিলাদের নিপীড়ন, অত্যাচার, খুন, ও ধর্ষণের মত জঘন্য অপরাধের খবর উঠে আসছে।
এ যেন পৈশাচিকতার অন্তিম নিদর্শন। ঠাকুমাকে খুঁজতে বাড়ি থেকে বেরোয় পাঁচ বছরের শিশু। রাস্তা থেকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, ধর্ষণ করার পর নারকীয় অত্যাচার চালানো হয় শিশুটির ওপর। হাত পা ভেঙে ফেলা হয় তার। পেটে মারা হয় একাধিক লাথি। অত্যাচারের ফলে বুকের হাড় ভেঙে যায় শিশুটির। এখানেই শেষ হয় না অত্যাচার। এরপর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয় তাকে। গলা সজোরে চিপে, ধর থেকে মাথা আলাদা করে দেওয়া হয়। ময়নাতদন্ত করতে গিয়ে চিকিৎসকরা, আঁতকে ওঠে এমন নৃশংসতা দেখে।
উত্তরপ্রদেশের বস্তির পুলিশের পাঁচটি দল এখনো হন্যে হয় খুঁজে চলেছে মূল অভিযুক্তকে।