এনবিটিভি ডেস্কঃ হলো মোবাইল ফোনের পঞ্চম জেনারেশনের ইন্টারনেট। একে সংক্ষেপে ফাইভ-জি বলা হয়। ২০২২ সালের মধ্যে ভারতের নির্বাচিত শহরগুলিতে চালু হতে চলেছে ফাইভ-জি৷ ২০২২ সালে যে শহরগুলি ফাইভ-জি টেলিকম পরিষেবাগুলি পেতে প্রস্তুত সেগুলির মধ্যে রয়েছে গুরুগ্রাম, ব্যাঙ্গালোর, কলকাতা, মুম্বাই, চণ্ডীগড়, দিল্লি, জামনগর, আহমেদাবাদ, চেন্নাই, হায়দ্রাবাদ, লখনউ, পুনে ও গান্ধীনগর।
শীর্ষস্থানীয় টেলিকম পরিষেবা সরবরাহকারী টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ সোমবার জানিয়েছে, “ভারতী এয়ারটেল, রিলায়েন্স জিও এবং ভোডাফোন আইডিয়া ফাইভ-জি ইন্টারনেট পরিষেবা দেবে। উল্লেখিত শহরগুলিতে ফাইভ-জি ট্রায়াল সাইটগুলি প্রতিষ্ঠা করেছে। মেট্রো এবং বড় শহরগুলি পরের বছর দেশে ফাইভ-জি পরিষেবা চালু করার প্রথম স্থান হবে।”
ফাইভ-জি হলো মোবাইল ফোনের পঞ্চম জেনারেশনের ইন্টারনেট। একে সংক্ষেপে ফাইভ-জি বলা হয়। এর মাধ্যমে অনেক দ্রুত গতিতে ইন্টারনেট তথ্য ডাউনলোড ও আপলোড করা যায়।
বর্তমানে স্মার্টফোন দিয়ে আমরা যাই করি না কেন, ফাইভ-জি হলে তা আরো দ্রুত গতিতে এবং ভালোভাবে করা সম্ভব হবে। ফাইভ-জি আসলে বেশি সুবিধা হবে মোবাইল গেমারদের জন্য। ভিডিও কল আরো পরিষ্কার হবে। শরীরে লাগানো ফিটনেস ডিভাইসগুলো নিখুঁত সময়ে সংকেত দিতে পারবে। ফলে জরুরি চিকিৎসা সেবাতেও আমূল পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে।