
চারিদিকে যখন রাজনৈতিক নেতা মন্ত্রী নিজেদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য গণতন্ত্রের নামে প্রহসন করে চলেছে, ঠিক সেই সময় মহ: জুবের প্রমাণ করে দিলেন গণতন্ত্র রক্ষা ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। জুবেরের পরিচয় তিনি দীর্ঘদিন ধরে অল্ট নিউজের অন্যতম কর্ণধার। তবে যুদ্ধের আবহের মধ্যে জুবেরের অবদান একজন সেনাবাহিনীর থেকে কোন অংশে কম নয়। যে সময় প্রতিনিয়ত সংবাদমাধ্যমের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে, ঠিক সেই সময় ফেক নিউজকে রুখে দিলেন মহ: জুবের।

এর আগে যদিও ভুয়ো খবর চিহ্নিত করে, গোঁড়া দেশপ্রেমিকদের রক্ত চক্ষুর মধ্যে পড়তে হয়েছিল সাংবাদিক মহ: জুবেরকে। এইবার পাকিস্তানি শিবিরে মিসাইল হানার ভুয়ো খবর প্রচার হাতেনাতে ধরলো মহ: জুবের। জানা যায় এই ভুয়ো তথ্য টুইটারের (এক্স) বেশ কিছু রহস্যজনক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা হয়েছে। পাকিস্তানের মূলত টুইটার অ্যাকাউন্ট (এক্স) নিষিদ্ধ। তবে আশ্চর্যজনকভাবে লক্ষ্য করা যায় পহেলগাঁও হামলার পর হঠাৎ করে পাকিস্তানে টুইটার (এক্স) অতি সক্রিয় হয়ে ওঠে। এখানেই ঘনাচ্ছে সন্দেহের মেঘ।