নদীয়ার চাকদহ রানীনগর সুপ্রিম পেপার মিলের সামনে অবস্থিত হুগলি সঙ্গে যোগাযোগ একমাত্র সম্বল কাঠেরব্রীজ। কিন্তু ব্রিজের বেহাল দশা। কার্যত ব্রিজের উপর যাতায়াত বন্ধ করে দিয়ে পাশে মাটি ফেলে যাতায়াত করছে সাধারণ মানুষ। চরম সমস্যায় এলাকাবাসী। ফেরিঘাটের কাঠের ব্রিজ দীর্ঘদিন ধরে জোড়াতালি দিয়ে চলে আসছে। নদীর মধ্যে দিয়ে মাটি ফেলে সেখানে অস্থায়ীভাবে যাতায়াত করতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে। একপ্রকার জীবন হাতে নিয়ে রাস্তা পারাপার করতে হয়। বেশ কয়েকবার ব্রীজ ভেঙ্গে মোটরসাইকেল ব্রিজের নিচে চলে যায় ।এখানে গঙ্গার মেলা ও নানা অনুষ্ঠান নদীর ঘাটে হয়ে থাকে, মানুষকে যেতে হয় এই ভাঙ্গা ব্রিজের উপর দিয়েই । এলাকাটি নদীয়া কল্যাণী বিধানসভা ও চাকদা বিধানসভার মাঝামাঝি। যদিও ব্রীজটি কল্যাণী বিধানসভার সিমানায় মধ্যে পড়ে। কল্যাণীর বিধায়ক অম্বিকা রায় মানুষের আবেদনে নিজে এলাকা পরিদর্শনে আসেন এবং তিনি আশ্বাস দেন ব্রীজটি যত দ্রুত সম্ভব মেরামত করা যায় তার ব্যবস্থা তিনি করবেন। তার আগে যাতে অস্থায়ীভাবে পাশে দিয়েই যাতায়াত করা যায়, জল না উঠে আসে, তার ব্যবস্থা তিনি করবেন।