
খড়গপুর আইআইটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল আসিফ কমর। হঠাতই হোস্টেলের ঘর থেকে ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। প্রাথমিকভাবে দেখে ঘটনাটিকে আত্মহত্যা বলে মনে হলেও, পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণের ওপর ভিত্তি করে ঘটনাটিতে খুনের ইঙ্গিতও পাওয়া যাচ্ছে, বলে মনে করছে হোস্টেলের একাংশ ছাত্র-ছাত্রী। পুরো ঘটনাটাই বর্তমানে পুলিশি তদন্তাধীন।
পুলিশ সূত্রে খবর, রাত একটা পর্যন্ত মায়ের সঙ্গে কথা বলেন আসিফ কমর। শেষমেষ ক্যান্টিনে খেতে যাওয়ার কথা বলে ফোন কেটে দেন আসিফ কমর। এর কয়েক ঘন্টা পর অর্থাৎ ভোর চারটে নাগাদ হোস্টেলের ঘর থেকে ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। সূত্র মারফত খবর অনুযায়ী, আইআইটি খড়গপুরের পক্ষ থেকে মৃত ছাত্রের পরিবারকে বিমানের টিকিট পাঠানো হয়েছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত মৃত্যুর কারণ সম্বন্ধে সঠিক ধারণা পাওয়া যায়নি।

সমাজ মাধ্যমে আসিফ কমরের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রীতিমতো সরল সৃষ্টি হয়েছে। নেটিজেনদের একাংশ আসিফ কমরের মৃত্যুকে ফয়যান আহমেদের মৃত্যুর সঙ্গে তুলনা করছে। বলাবাহুল্য ফয়যান আহমেদের মৃত্যুকে পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে আত্মহত্যা বলে দাবি করলেও পরবর্তীতে খুন বলে প্রমাণিত হয়।