পূর্বস্থলীর ২নম্বর ব্লকের বড় কাইবাতির অঙ্গনওয়াড়িতে মিড ডে মিলের খিচুড়িতে পাওয়া গেল কেন্নো। অঙ্গনওয়াড়িতে মোট ৬৫ জন পড়ুয়া পড়াশোনা করে। অঙ্গনওয়াড়ির সকল দায়িত্ব রয়েছে একজন কর্মী। বাচ্চাদের পড়াশোনা থেকে শুরু করে স্কুলের মিড ডে মিলের সমস্ত দায়িত্বে একা হাতে সামলামলাম প্রতিমা সাহা। স্কুল পরিচালনায় প্রতিমার সঙ্গে একজন সহায়িকাও নেই। তাই বাচ্চাদের পড়াশোনা করানো থেকে খিচুড়ি তৈরি সবটাই নিজের হাতে সামলান প্রতিমা।

গত বুধবার, বাচ্চাদের খাওয়ার খিচুড়ি থেকে পাওয়া যায় কেন্নো। এ দেখে অভিভাবকদের মধ্যে তীব্র ক্ষবে সৃষ্টি হয়। বিক্ষুব্ধ অভিভাবক ও এলাকাবাসীদের একাংশ প্রতিবাদ দেখাতে শুরু করে। একটি ঘরে বন্দী করে রাখা হয় প্রতিমাকে। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, বাচ্চাদের খাবার তৈরিতে অত্যন্ত নিম্নমানের সরঞ্জাম ব্যবহার করা হচ্ছে। খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে পৌঁছন সিডিপিও সহ পূর্বস্থলী থানার পুলিশ।