পশ্চিমা তাবেদার সালমানের সৌজন্যে সর্বপ্রথম সৈনিক মহলে নামছেন সৌদি মহিলারা

নিউজ ডেস্ক : সুস্থ-সভ্য সংস্কৃতির অধঃপতনের চরমপর্যায়ে সৌদি আরব। যে সৌদি আরবকে এতদিন একনামে সুস্থ-সংস্কৃতির দেশ হিসেবে গণ্য করা হতো, যে দেশকে বলা হতো ইসলামী আলোর পথিকৃত! সেই দেশে শুরু হচ্ছে ইসলাম বিদ্বেষী কার্যকলাপ। একের পর এক শুরু হচ্ছে ধর্ম বিরোধী যাগ-যজ্ঞ। সিনেমাহল, বার থেকে শুরু করে কোন কিছুই বাদ পড়ছে না সৌদি আরবের যুগ সংস্কৃতির তালিকা থেকে। এখন আর এক নতুন পন্থা, ‘সর্বপ্রথম সৌদি আরবের সেনাবাহিনীতে সৈনিক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে মহিলাদের কে’।

সৌদি আরবের সামরিক বাহিনী শক্তিশালী করে তুলতে সর্বপ্রথম সৈনিক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে সৌদি মহিলাদের। এ বিষয়ে সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামরিক বিভাগের এক নির্দেশনায় বলা হয়েছে, “রিয়াদের কিং ফাহাদ সিকিউরিটি কলেজে মহিলাদের সৈনিক হিসেবে নিয়োগ চলছে। এবং ১৩ই ফেব্রুয়ারি থেকে ১৮ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভর্তির আবেদনপত্র জমা নেয়া হবে।

সৌদি আরবের সামরিক মন্ত্রণালয়ের এক আধিকারিক জানান, “এখানে শুধুমাত্র প্রথাগত শিক্ষা ছাড়াও হবে নিরাপত্তা বিষয়ক পড়াশোনা ও নিরাপত্তা মূলক গবেষণা। এখানে এই পড়াশোনা শেষ করার পর তারা( মহিলারা) সুযোগ পাবেন কারাগার, মদ্যপান নিয়ন্ত্রণ, সিভিল ডিফেন্স ইত্যাদি কর্ম ক্ষেত্রে। সৌদি আরবের প্রিন্স সালমানের নেতৃত্বে সৌদি আরবের সংস্কৃতি মালায় বেশকিছু ইসলাম বিরোধী কার্যকলাপ নথিভূক্ত হয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম মহিলাদের ‘গাড়ি’ চালানো, এবার তারপরের স্থানে প্রকাশিত হতে চলেছে মহিলা সৈনিক নিয়োগ।

Latest articles

Related articles