শেখ সাদ্দাম, মালদাঃ বর্ষা আসতে না আসতে আতঙ্কে রাতের ঘুম উড়েছে শংকর তোলা গ্রামের মানুষের। 2019 সালে কালী পূজার দুদিন আগে আচমকাই একটি আস্ত শিব মন্দির জলের তলায় তলিয়ে যায় ফুলহর নদীর গর্ভে। তারপর থেকে কোন রকমে বালির বস্তা দিয়ে বাঁধের অংশটুকু বেঁধে দেওয়া হয়। কাজ হয়েছে প্রায় আড়াই কোটি টাকার উপরে। তবুও মানুষের মনে ঢুকে আছে আতঙ্ক। ধীরে ধীরে বর্ষার দিকে এগোচ্ছে সময়। বাড়তে শুরু করছে ফুলহর নদীর জল। জল বাড়লে শেষ রক্ষা হবে তো এবার ঘুম উড়েছে মথুরাপুর অঞ্চলের শংকরটোলা গ্রামের বাসিন্দা দের।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি,এইভাবে বালির বস্তা দিয়ে থামবে না বাঁধ। শীঘ্রই স্থায়ীভাবে পাথর দিয়ে বাঁধ নির্মান হোক দাবি শংকরটোলা এলাকা বাসীদের।
যদিও কিছুদি আগেই,ভূতনি হীরা নন্দপুর গঙ্গা ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শনের পর মথুরাপুর শংকরটোলা বাঁধ পরিদর্শন করেছেন সেচমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন। গ্রামবাসীদের সাথে কথা বলে আশ্বস্ত করেছেন।