এনবিটিভি ডেস্ক: ঘোষিত হল বিজেপির নতুন রাজ্য কমিটি। কমিটিতে নতুন সদস্য নেওয়ার পাশাপাশি বদল করা হয়েছে কয়েকটি শাখা সংগঠনের নেতৃত্বও।
মহিলা মোর্চার দায়িত্বে লকেট চট্টোপাধ্যায়ের জায়গায় এলেন অগ্নিমিত্রা পল। লকেট হয়েছেন রাজ্য সম্পাদক। যুব মোর্চার দায়িত্বে এসেছেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। এখন যুব সভাপতি ছিলেন দেবজিৎ সরকার। বিজেপির কিষাণ মোর্চার সভাপতি হয়েছেন মহাদেব সরকার, সংখ্যালঘু মোর্চার সভাপতি আলি হোসেন। বিজেপির এসসি মোর্চার সভাপতি হয়েছেন দুলাল বর এবং এসটি মোর্চার সভাপতি হলেন খগেন মুর্মু। বিধাননগরের প্রাক্তন মেয়র সব্যসাচী দত্ত রাজ্য সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন।
এদিন দলের নতুন রাজ্য কমিটিতে যে পাঁচজন সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয়েছে তার মধ্যে আছেন সায়ন্তন বসু, রথীন্দ্রনাথ বোস, সঞ্জয় সিংহ, জ্যোতির্ময় সিং মাহাত এবং লকেট চট্টোপাধ্যায়। এর মধ্যে জ্যোতির্ময় ও লকেট নতুন দায়িত্ব পেলেন। দলের ১২ জন সহ সভাপতির তালিকায় রয়েছেন জয়প্রকাশ মজুমদার, রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়, বিশ্বপ্রিয় রায়চৌধুরী, অর্জুন সিং, ভারতী ঘোষ, মাফুজা খাতুন, সুব্রত মিত্র, সুভাষ সরকার, প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়, বাপি মিত্র, রাজকুমার পাঠক, রিতেশ তেওয়ারি, দীপেন প্রামাণিক। এই তালিকায় নেই চন্দ্র বসু।
১০ জন সম্পাদকে আছেন সব্যসাচী দত্ত, তুষার মুখোপাধ্যায়, তুষারকান্তি ঘোষ, অরুণ হালদার, বিবেক সোনকর, তনুজা চক্রবর্তী, ফাল্গুনী পাঠক, সংঘমিত্রা চৌধুরী, শর্বরী মুখোপাধ্যায় ও দীপাঞ্জন গুহ।
গত ১৬ জানুয়ারি আরও একবার রাজ্য বিজেপির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দিলীপ ঘোষ। দিলীপবাবু জানিয়েছেন, ৮ জুন রাজ্যের বিজেপি কর্মকর্তাদের নিয়ে অনলাইনে একটি জনসভা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তারপর থেকে রাজ্যের পাঁচটি সাংগঠনিক জোনে এক হাজার জন কার্যকর্তা ও হাজার জন শ্রোতা নিয়ে আরও এই ধরনের জনসভা হবে।