ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণ ভূমিধসে মৃত ৯৪ জন

NBTV ONLINE DESK

NBTV ONLINE DESK

land-crush

গত মঙ্গলবার রিও ডি জেনেরিওর উত্তরের এই মনোরম পর্যটন শহরে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে মুষলধারে বৃষ্টি হয় এবং প্রবল ঝড় হয়। মেয়রের কার্যালয় জানিয়েছে, ২৫৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছ, যা আগের মাসের সমস্ত বৃষ্টিপাতের প্রায় সমান। এই প্রবল বৃষ্টিপাতে পাহাড় ধসে পড়ে। বাড়িঘর ভেঙে পড়ে। রাস্তাঘাট পানিতে ভেসে যায়। উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে কাদা ও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকা জীবিতদের উদ্ধার করেন।

সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, ১৮০টিরও বেশি অগ্নিনির্বাপক কর্মী এবং অন্যান্য উদ্ধারকর্মী উদ্ধারকাজ করছেন। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর ৪০০ সদস্যকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।

মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ ধসেপড়া পাহাড় ও কাদায় স্রোতে ভেসে যাওয়া বাড়িঘরের ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আটকা পড়া মানুষদের উদ্ধার করতে বেগ পাচ্ছেন অগ্নিনির্বাপক বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকরা। তবে ব্রাজিলের স্থানীয় সরকার বলছে, ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়া ২১ জনকে এ পর্যন্ত জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এ ছাড়া ৩০০ জনকে স্থানীয় একটি স্কুলের আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। দুর্যোগকবলিতদের জন্য খাদ্য, পানি ও পোশাক নিয়ে এগিয়ে আসতে দাতব্য সংস্থাগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে স্থানীয় সরকার।

গত তিন মাস ধরে ব্রাজিলে একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ হানা দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাড়ছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যায়, পেট্রোপলিসের রাস্তায় দিয়ে গাড়ি, গাছপালা, বাড়িঘরের ধ্বংসাবশেষ ভেসে যাচ্ছে। রাজধানী রিও থেকে ৬৮ কিলোমিটার দূরের এই শহরকে দুর্যোগ কবলিত এলাকা ঘোষণা করা হয়েছে। শহরটিতে প্রায় ৩ লাখ মানুষ বাস করে।

ব্রাজিলের পেট্রোপলিস শহরে আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৯৪ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। ব্রাজিলের সরকারি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বুধবার জানানো হয়েছে, পেট্রোপলিস শহরের রাস্তাগুলো প্রবল বন্যায় নদীতে পরিণত হয়েছে এবং ঘরবাড়ি ভেসে গেছে। এই ঘটনার পর ২৪ জনকে জীবীত উদ্ধার করা হয়েছে এবং ৪০০-এর বেশি মানুষ গৃহহীন হয়েছেন।গত মঙ্গলবার রিও ডি জেনেরিওর উত্তরের এই মনোরম পর্যটন শহরে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে মুষলধারে বৃষ্টি হয় এবং প্রবল ঝড় হয়। মেয়রের কার্যালয় জানিয়েছে, ২৫৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছ, যা আগের মাসের সমস্ত বৃষ্টিপাতের প্রায় সমান। এই প্রবল বৃষ্টিপাতে পাহাড় ধসে পড়ে। বাড়িঘর ভেঙে পড়ে। রাস্তাঘাট পানিতে ভেসে যায়। উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে কাদা ও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকা জীবিতদের উদ্ধার করেন। সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, ১৮০টিরও বেশি অগ্নিনির্বাপক কর্মী এবং অন্যান্য উদ্ধারকর্মী উদ্ধারকাজ করছেন। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর ৪০০ সদস্যকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ ধসেপড়া পাহাড় ও কাদায় স্রোতে ভেসে যাওয়া বাড়িঘরের ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আটকা পড়া মানুষদের উদ্ধার করতে বেগ পাচ্ছেন অগ্নিনির্বাপক বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকরা। তবে ব্রাজিলের স্থানীয় সরকার বলছে, ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়া ২১ জনকে এ পর্যন্ত জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এ ছাড়া ৩০০ জনকে স্থানীয় একটি স্কুলের আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। দুর্যোগকবলিতদের জন্য খাদ্য, পানি ও পোশাক নিয়ে এগিয়ে আসতে দাতব্য সংস্থাগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে স্থানীয় সরকার।গত তিন মাস ধরে ব্রাজিলে একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ হানা দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাড়ছে।সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যায়, পেট্রোপলিসের রাস্তায় দিয়ে গাড়ি, গাছপালা, বাড়িঘরের ধ্বংসাবশেষ ভেসে যাচ্ছে। রাজধানী রিও থেকে ৬৮ কিলোমিটার দূরের এই শহরকে দুর্যোগ কবলিত এলাকা ঘোষণা করা হয়েছে। শহরটিতে প্রায় ৩ লাখ মানুষ বাস করে।

সূত্র : নয়া দিগন্ত

Facebook Comments Box

সম্পর্কিত পঠিত খবর

সর্বশেষ খবর