রফিকুল ইসলাম মামুন
সিলেট জেলা প্রতিনিধি
সিলেট সদর উপজেলার ৭নং মোগলগাঁও ইউনিয়নের দশগ্রাম এলাকার ইলামেরগাঁও গ্রামের কয়েকটি বাড়িতে পল্লীবিদ্যুত-২ এর ১১হাজার কেভি’র দুটি কাভার বিহীন ঝুঁকিপূর্ণ লাইন রয়েছে। সৌদি প্রবাসী যুবনেতা হাবিব আহমদের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে সরজমিনে সেখানে গিয়ে দেখতে পাই গ্রামের বিশিষ্ট মুরব্বি ছিদ্দেক আলী সাহেবের বাড়ীর আঙ্গিঁনা দিয়ে লাইন দুটি প্রবেশ করে মুহাম্মদ আলীর বাড়ী হয়ে শফিক মিয়ার বাড়ীর আঙ্গিঁনা পর্যন্ত কাভার বিহীন লাইন দুটি বিদ্যমান।
বসতবাড়ির উপর দিয়ে বিবেকহীনভাবে এ ধরনের কাজ অনেকের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হবার নয়। প্রবাস ফেরত বাড়ির বাসিন্দা মনিরুজ্জামান বলেন আমি একদিন বাঁশের মাধ্যমে শর্ট খেয়ে বুঝতে পারলাম লাইন গুলি যে বিপদজনক এর আগে মনে করতাম এ গুলোতে হয়তো দূর্ঘটনা এড়িয়ে চলার ক্ষমতা রাখে না হয় বাড়ির আঙ্গিঁনা দিয়ে এমন ঝুঁকিপূর্ণ লাইন টানার প্রশ্নই উঠেনা। পার্শ্ববর্তী বাড়ি গুলোতে কভার লাগানো লাইন রহিয়াছে।
এ দুটি কভারবিহীন লাইনে যে কোন সময়ে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।
এখানে উল্লেখ্য সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত স্যারের সু-দৃষ্টি, সিলেট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আশফাক আহমেদ ও মোগলগাঁও ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল ইসলাম টুনু মিয়ার সহযোগিতায় সুদূর কোম্পানিগঞ্জ হতে অন্ধকারাচ্ছন্ন দশগ্রাম এলাকায় প্রায় ২২ কিঃমিঃ পল্লীবিদ্যুত-২ এর মাধ্যমে বিদ্যুতায়নের কাজ সম্পন্ন করা হয়।